বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা) উদ্ভাবিত উচ্চ ফলনশীল টমেটো সম্পর্কে জানতে ট্যাব সিলেক্ট করুন।
বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা) উদ্ভাবিত উচ্চ ফলনশীল টমেটো সম্পর্কে জানতে ট্যাব সিলেক্ট করুন।
জাতের নামঃ বিনাটমেটো-৬
জাতের বৈশিষ্টঃজমি ও মাটিঃ প্রায় সব ধরনের মাটিতেই বিনাটমেটো-৬ চাষাবাদ করা যায়। তবে বেলে দো-আঁশ মাটি সবচেয়ে উপযোগী।
জমি তৈরীঃ তিন চারটি চাষ ও মই দিয়ে জমি তৈরী করতে হবে।
বপণের সময়ঃ প্রায় সারা বছরই বিনাটমেটো-৬ চাষাবাদ করা যায়। রবি মৌসুমে আশ্বিন মাসের প্রথম হতে শেষ দিন পর্যন্ত (মধ্য সেপ্টেম্বর থেকে মধ্য অক্টোবর) বীজতলায় বীজ বপন করতে হবে। ১লা কার্ত্তিক হতে ৩০শে কার্ত্তিক (মধ্য অক্টোবর থেকে মধ্য নভেম্বর) পর্যন্ত একমাস বয়সী চারা রোপনের উপযুক্ত সময়। তবে অগ্রহায়ণের মাঝামাঝি পর্যন্ত চারা রোপন করা যায়। খরিফ-১ মৌসুমে ফাল্গুন-চৈত্র মাসে বীজতলায় বীজ বপন এবং চৈত্র-বৈশাখ মাসে চারা রোপন করতে হবে। খরিফ-২ মৌসুমে আষাঢ়-শ্রাবন মাসে বীজতলায় বীজ বপন এবং শ্রাবন-ভাদ্র মাসে চারা রোপন করতে হবে।
বীজ বপন পদ্ধতিঃ টমেটো বীজ বপন করার পর পিঁপড়ায় বীজ নিয়ে যেতে পারে। এতে অংকুরোদগম কম হয়। তাই বীজতলার চারপাশে সেভিন ডাষ্ট বা গুড়া জাতীয় কীটনাশক ছিটিয়ে দিলে পিঁপড়ার উপদ্রব হবে না বা ঝুঁকি থাকে না। বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলে পলিথিনের ছাউনির ব্যবস্থা করতে হবে।
রোপন পদ্ধতিঃ জমি চাষ সম্পন্ন হলে ভূমি হতে ১০-১৫ সে.মি. উঁচু বেড তৈরী করতে হবে এবং বেডের চারিপার্শ্বে ড্রেনের ব্যবস্থা রাখতে হবে। এ বেডে চার সপ্তাহ বয়সের চারা রোপন করতে হবে। চারা লাগানোর সংগে সংগে চারাতে পানি দিতে হবে। সারি হতে সারি এবং গাছ হতে গাছের দুরত্ব ৫০ সে.মি. দিতে হবে। প্রতি হেক্টরে ৪৫০০০, একরে ১৮২০০ বিঘায় ৬০০০টি চারা রোপন করতে হবে।
সার ও প্রয়োগ পদ্ধতিঃ
শেষ চাষের সময় নির্ধারিত পরিমান গোবর সার ও টিএসপি এবং প্রয়োজনীয় মাত্রার এক তৃতীয়াংশ ইউরিয়া এবং অর্ধেক এমপি ও ফুরাডান ৫-জি ২ গ্রাম প্রতি বর্গমিটার জমিতে ছিটিয়ে দিয়ে জমি তৈরী করতে হবে।
সারের নাম | কেজি/হেক্টর | কেজি/একর | কেজি/বিঘা |
---|---|---|---|
ইউরিয়া | ৪০০ | ১৬২ | ৫৪ |
টিএসপি | ৩৫০ | ১৪২ | ৪৭ |
এমওপি | ৩০০ | ১২১ | ৪০ |
পঁচা গোবর | ১২০০০ | ৪৮০০ | ১৬০০ |
সেচ ও নিষ্কাশনঃ জমির অবস্থা অনুযায়ী প্রয়োজনবোধে ঝর্ণা দিয়ে গাছে পানি দিতে হবে।
পরিচর্যাঃ চারা রোপনের পরে জমিতে আগাছা হলে নিড়ানী দিয়ে হালকাভাবে আগাছা পরিস্কার করে ফেলতে হবে এবং একই সময় মাটি ঝুরঝুরা করে দিতে হবে।
বালাইব্যবস্থাপনাঃ বিনাটমেটো-৬ দীর্ঘ সময়ের মধ্যে কোন ক্ষতিকারক পোকামাকড়ের আক্রমণ ঘটেনি। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে কৃমি রোগ, গোড়া পঁচারোগ ইত্যাদি দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে জমিতে চারা রোপনের পূর্বে ডিডি মিক্চার বা ফুরাডান-৫ জি দ্বারা মাটি শোধন করে নিলে এ সব রোগের প্রকোপ কমে যায়।
হেক্টর প্রতি ফলনঃ গড় ফলন শীতকালে ৮৫ টন/হেক্টর, শীতের প্রাক্কালে ৫২ টন/হেক্টর এবং গ্রীস্মকালে ৪০ টন/হেক্টর।
প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন
টমেটো বিশেষজ্ঞ
(সকাল ৯ টা-বিকাল ৫টা)
কল করুনঃ +8801710879813
ই-মেইলঃ islamtariqul05@yahoo.com
দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম ও পদবী
ড. মো. তারিকুল ইসলাম
প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা
ক্রপ ফিজিলজি বিভাগ, বিনা, ময়মনসিংহ-২২০২
জাতের নামঃ বিনাটমেটো-৭
জাতের বৈশিষ্টঃজমি ও মাটিঃ প্রায় সব ধরনের মাটিতেই বিনাটমেটো-৭ চাষাবাদ করা যায়। তবে বেলে দো-আঁশ মাটি সবচেয়ে উপযোগী।
জমি তৈরীঃ তিন চারটি চাষ ও মই দিয়ে জমি তৈরী করতে হবে।
বপণের সময়ঃ প্রায় সারা বছরই বিনাটমেটো-৭ চাষাবাদ করা যায়। রবি মৌসুমে আশ্বিন মাসের প্রথম হতে শেষ দিন পর্যন্ত (মধ্য সেপ্টেম্বর থেকে মধ্য অক্টোবর) বীজতলায় বীজ বপন করতে হবে। ১লা কার্ত্তিক হতে ৩০শে কার্ত্তিক (মধ্য অক্টোবর থেকে মধ্য নভেম্বর) পর্যন্ত একমাস বয়সী চারা রোপনের উপযুক্ত সময়। তবে অগ্রহায়ণের মাঝামাঝি পর্যন্ত চারা রোপন করা যায়। খরিফ-১ মৌসুমে ফাল্গুন-চৈত্র মাসে বীজতলায় বীজ বপন এবং চৈত্র-বৈশাখ মাসে চারা রোপন করতে হবে। খরিফ-২ মৌসুমে আষাঢ়-শ্রাবন মাসে বীজতলায় বীজ বপন এবং শ্রাবন-ভাদ্র মাসে চারা রোপন করতে হবে।
বীজ বপন পদ্ধতিঃ টমেটো বীজ বপন করার পর পিঁপড়ায় বীজ নিয়ে যেতে পারে। এতে অংকুরোদগম কম হয়। তাই বীজতলার চারপাশে সেভিন ডাষ্ট বা গুড়া জাতীয় কীটনাশক ছিটিয়ে দিলে পিঁপড়ার উপদ্রব হবে না বা ঝুঁকি থাকে না। বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলে পলিথিনের ছাউনির ব্যবস্থা করতে হবে।
রোপন পদ্ধতিঃ জমি চাষ সম্পন্ন হলে ভূমি হতে ১০-১৫ সে.মি. উঁচু বেড তৈরী করতে হবে এবং বেডের চারিপার্শ্বে ড্রেনের ব্যবস্থা রাখতে হবে। এ বেডে চার সপ্তাহ বয়সের চারা রোপন করতে হবে। চারা লাগানোর সংগে সংগে চারাতে পানি দিতে হবে। সারি হতে সারি এবং গাছ হতে গাছের দুরত্ব ৫০ সে.মি. দিতে হবে। প্রতি হেক্টরে ৪৫০০০, একরে ১৮২০০ বিঘায় ৬০০০টি চারা রোপন করতে হবে।
সার ও প্রয়োগ পদ্ধতিঃ
শেষ চাষের সময় নির্ধারিত পরিমান গোবর সার ও টিএসপি এবং প্রয়োজনীয় মাত্রার এক তৃতীয়াংশ ইউরিয়া এবং অর্ধেক এমপি ও ফুরাডান ৫-জি ২ গ্রাম প্রতি বর্গমিটার জমিতে ছিটিয়ে দিয়ে জমি তৈরী করতে হবে।
সারের নাম | কেজি/হেক্টর | কেজি/একর | কেজি/বিঘা |
---|---|---|---|
ইউরিয়া | ৪০০ | ১৬২ | ৫৪ |
টিএসপি | ৩৫০ | ১৪২ | ৪৭ |
এমওপি | ৩০০ | ১২১ | ৪০ |
পঁচা গোবর | ১২০০০ | ৪৮০০ | ১৬০০ |
সেচ ও নিষ্কাশনঃ জমির অবস্থা অনুযায়ী প্রয়োজনবোধে ঝর্ণা দিয়ে গাছে পানি দিতে হবে।
পরিচর্যাঃ চারা রোপনের পরে জমিতে আগাছা হলে নিড়ানী দিয়ে হালকাভাবে আগাছা পরিস্কার করে ফেলতে হবে এবং একই সময় মাটি ঝুরঝুরা করে দিতে হবে।
বালাইব্যবস্থাপনাঃ বিনাটমেটো-৭ দীর্ঘ সময়ের মধ্যে কোন ক্ষতিকারক পোকামাকড়ের আক্রমণ ঘটেনি। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে কৃমি রোগ, গোড়া পঁচারোগ ইত্যাদি দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে জমিতে চারা রোপনের পূর্বে ডিডি মিক্চার বা ফুরাডান-৫ জি দ্বারা মাটি শোধন করে নিলে এ সব রোগের প্রকোপ কমে যায়।
হেক্টর প্রতি ফলনঃ গড় ফলন শীতকালে ৮৫ টন/হেক্টর, শীতের প্রাক্কালে ৫২ টন/হেক্টর এবং গ্রীস্মকালে ৪০ টন/হেক্টর।
প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন
টমেটো বিশেষজ্ঞ
(সকাল ৯ টা-বিকাল ৫টা)
কল করুনঃ +8801710879813
ই-মেইলঃ islamtariqul05@yahoo.com
দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম ও পদবী
ড. মো. তারিকুল ইসলাম
প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা
ক্রপ ফিজিলজি বিভাগ, বিনা, ময়মনসিংহ-২২০২
জাতের নামঃ বিনাটমেটো-৮
জাতের বৈশিষ্টঃজমি ও মাটিঃ পানি জমে থাকেনা এমন যেকোন উচু বেলে দোআঁশ হতে এটেল দোআঁশ প্রকৃতির মাটিতে জাত চাষের জন্য উপযোগী।
জমি তৈরীঃ টমেটোর ফলন অনেকাংশে জমি তৈরির উপর নির্ভর করে। তাই ৪-৫ বার জমি চাষ ও মই দিয়ে মাটি ঝুরঝরে করে নিতে হবে।
বপণের সময়ঃ মধ্য সেপ্টেম্বর হতে মধ্য অক্টোবর সময়ের মধ্যে বীজতলায় বীজ বপন করতে হবে। বীজ বপনের পর থেকে চার সপ্তাহ বয়সী চারা মূল জমিতে লাগানোর উপযুক্ত সময়। তবে মধ্য নভেম্বর পর্যন্ত চারা লাগানো যায়।
বীজ শোধনঃ টমেটোর বীজ বপন করার সময় পিপড়ার আক্রমন হতে রক্ষার জন্য বীজ বপনের সাথেই সেভিন পাউডার বপনকৃত বীজের লাইনের সাথে ছিটিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
সার ও প্রয়োগ পদ্ধতিঃ
একর প্রতি ৫ টন গোবর সার, ১৬০ কেজি ইউরিয়া, ১৪০ কেজি টিএসপি ও ১২০ কেজি এমওপি প্রয়োগ করতে হবে। চারা রোপনের পূর্বে জমি শোধনের জন্য ফুরাডান পাউডার প্রয়োগ করা ভাল। ইউরিয়া সার ৩ ভাগ করে জমি প্রস্ত্ততের সময়, চারা লাগানোর ১৫ দিন ও ৩৫ দিন পর এবং এমওপি ২ ভাগ করে চারা লাগানোর ১৫ ও ৩৫ দিন পর মূল জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
সেচ ও নিষ্কাশনঃ চারা মাটিতে পূর্ণরূপে স্থাপিত হবার পূর্ব পর্যন্ত প্রতিদিন একবার পানি প্রয়োগ করতে হবে।
বালাইব্যবস্থাপনাঃ ভাইরাস রোগের হাত থেকে রক্ষার জন্য ১০-১৫ দিন অন্তর অন্তর ম্যালাথিয়ন ৫৭ ইসি স্প্রে করতে হবে। এ ব্যবস্থা প্রথম ফল পাকার পূর্ব পর্যন্ত চালু রাখতে হবে। পাতা পঁচা রোগ (লেইট ব্লাইট) থেকে গাছকে রক্ষার জন্য ফুল আসার ঠিক পূর্ব থেকে ১৫ দিন অন্তর তিনবার ডাইথেন-এম৪৫ অথবা রিডোমিল এমজেড অনুমোদিত মাত্রা অনুসারে প্রয়োগ করতে হবে। টমেটোর গাছ ঢলে পড়া রোগ (উইল্ট) থেকে রক্ষার জন্য ক্ষেতের মাটি যাতে সেঁতসেঁতে না থাকে তার ব্যবস্থা করতে হবে।
হেক্টর প্রতি ফলনঃ গড় ফলন প্রতি হেক্টরে ৭৮ টন।
প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন
টমেটো বিশেষজ্ঞ
(সকাল ৯ টা-বিকাল ৫টা)
কল করুনঃ +8801712106620
ই-মেইলঃ malekbina@gmail.com
দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম ও পদবী
ড. মোঃ আব্দুল মালেক
মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা
উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগ, বিনা, ময়মনসিংহ-২২০২
জাতের নামঃ বিনাটমেটো-৯
জাতের বৈশিষ্ট্যঃজমি ও মাটিঃ পানি জমে থাকেনা এমন যেকোন উচু বেলে দোআঁশ হতে এটেল দোআঁশ প্রকৃতির মাটিতে জাত চাষের জন্য উপযোগী।
জমি তৈরীঃ টমেটোর ফলন অনেকাংশে জমি তৈরির উপর নির্ভর করে। তাই ৪-৫ বার জমি চাষ ও মই দিয়ে মাটি ঝুরঝরে করে নিতে হবে।
বপণের সময়ঃ মধ্য সেপ্টেম্বর হতে মধ্য অক্টোবর সময়ের মধ্যে বীজতলায় বীজ বপন করতে হবে। বীজ বপনের পর থেকে চার সপ্তাহ বয়সী চারা মূল জমিতে লাগানোর উপযুক্ত সময়। তবে মধ্য নভেম্বর পর্যন্ত চারা লাগানো যায়।
বীজ শোধনঃ টমেটোর বীজ বপন করার সময় পিপড়ার আক্রমন হতে রক্ষার জন্য বীজ বপনের সাথেই সেভিন পাউডার বপনকৃত বীজের লাইনের সাথে ছিটিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
সার ও প্রয়োগ পদ্ধতিঃ
একর প্রতি ৫ টন গোবর সার, ১৬০ কেজি ইউরিয়া, ১৪০ কেজি টিএসপি ও ১২০ কেজি এমওপি প্রয়োগ করতে হবে। চারা রোপনের পূর্বে জমি শোধনের জন্য ফুরাডান পাউডার প্রয়োগ করা ভাল। ইউরিয়া সার ৩ ভাগ করে জমি প্রস্ত্ততের সময়, চারা লাগানোর ১৫ দিন ও ৩৫ দিন পর এবং এমওপি ২ ভাগ করে চারা লাগানোর ১৫ ও ৩৫ দিন পর মূল জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
সেচ ও নিষ্কাশনঃ চারা মাটিতে পূর্ণরূপে স্থাপিত হবার পূর্ব পর্যন্ত প্রতিদিন একবার পানি প্রয়োগ করতে হবে।
বালাইব্যবস্থাপনাঃ ভাইরাস রোগের হাত থেকে রক্ষার জন্য ১০-১৫ দিন অন্তর অন্তর ম্যালাথিয়ন ৫৭ ইসি স্প্রে করতে হবে। এ ব্যবস্থা প্রথম ফল পাকার পূর্ব পর্যন্ত চালু রাখতে হবে। পাতা পঁচা রোগ (লেইট ব্লাইট) থেকে গাছকে রক্ষার জন্য ফুল আসার ঠিক পূর্ব থেকে ১৫ দিন অন্তর তিনবার ডাইথেন-এম৪৫ অথবা রিডোমিল এমজেড অনুমোদিত মাত্রা অনুসারে প্রয়োগ করতে হবে। টমেটোর গাছ ঢলে পড়া রোগ (উইল্ট) থেকে রক্ষার জন্য ক্ষেতের মাটি যাতে সেঁতসেঁতে না থাকে তার ব্যবস্থা করতে হবে।
হেক্টর প্রতি ফলনঃ গড় ফলন প্রতি হেক্টরে ৮০ টন।
প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন
টমেটো বিশেষজ্ঞ
(সকাল ৯ টা-বিকাল ৫টা)
কল করুনঃ +8801712106620
ই-মেইলঃ malekbina@gmail.com
দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম ও পদবী
ড. মোঃ আব্দুল মালেক
মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা
উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগ, বিনা, ময়মনসিংহ-২২০২
জাতের নামঃ বিনাটমেটো-১০
জাতের বৈশিষ্টঃজমি ও মাটিঃ পানি জমে থাকেনা এমন যেকোন উচু বেলে দোআঁশ হতে এটেল দোআঁশ প্রকৃতির মাটিতে জাত চাষের জন্য উপযোগী।
জমি তৈরীঃ টমেটোর ফলন অনেকাংশে জমি তৈরির উপর নির্ভর করে। তাই ৪-৫ বার জমি চাষ ও মই দিয়ে মাটি ঝুরঝরে করে নিতে হবে।
বপণের সময়ঃ মধ্য সেপ্টেম্বর হতে মধ্য অক্টোবর সময়ের মধ্যে বীজতলায় বীজ বপন করতে হবে। বীজ বপনের পর থেকে চার সপ্তাহ বয়সী চারা মূল জমিতে লাগানোর উপযুক্ত সময়। তবে মধ্য নভেম্বর পর্যন্ত চারা লাগানো যায়।
বীজ শোধনঃ টমেটোর বীজ বপন করার সময় পিপড়ার আক্রমন হতে রক্ষার জন্য বীজ বপনের সাথেই সেভিন পাউডার বপনকৃত বীজের লাইনের সাথে ছিটিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
সার ও প্রয়োগ পদ্ধতিঃ
একর প্রতি ৫ টন গোবর সার, ১৬০ কেজি ইউরিয়া, ১৪০ কেজি টিএসপি ও ১২০ কেজি এমওপি প্রয়োগ করতে হবে। চারা রোপনের পূর্বে জমি শোধনের জন্য ফুরাডান পাউডার প্রয়োগ করা ভাল। ইউরিয়া সার ৩ ভাগ করে জমি প্রস্ত্ততের সময়, চারা লাগানোর ১৫ দিন ও ৩৫ দিন পর এবং এমওপি ২ ভাগ করে চারা লাগানোর ১৫ ও ৩৫ দিন পর মূল জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
সেচ ও নিষ্কাশনঃ চারা মাটিতে পূর্ণরূপে স্থাপিত হবার পূর্ব পর্যন্ত প্রতিদিন একবার পানি প্রয়োগ করতে হবে
আগাছা দমন এবং মালচিংঃআগাছা দেখা দিলে নিড়ানী বা হাতের সাহায্যে আগাছা পরিষ্কার এবং মাটি নরম করে মালচিং করতে হবে ।
বালাইব্যবস্থাপনাঃ ভাইরাস রোগের হাত থেকে রক্ষার জন্য ১০-১৫ দিন অন্তর অন্তর ম্যালাথিয়ন ৫৭ ইসি স্প্রে করতে হবে। এ ব্যবস্থা প্রথম ফল পাকার পূর্ব পর্যন্ত চালু রাখতে হবে। পাতা পঁচা রোগ (লেইট ব্লাইট) থেকে গাছকে রক্ষার জন্য ফুল আসার ঠিক পূর্ব থেকে ১৫ দিন অন্তর তিনবার ডাইথেন-এম৪৫ অথবা রিডোমিল এমজেড অনুমোদিত মাত্রা অনুসারে প্রয়োগ করতে হবে। টমেটোর গাছ ঢলে পড়া রোগ (উইল্ট) থেকে রক্ষার জন্য ক্ষেতের মাটি যাতে সেঁতসেঁতে না থাকে তার ব্যবস্থা করতে হবে।
হেক্টর প্রতি ফলনঃ গড় ফলন প্রতি হেক্টরে ৯০ টন।
প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন
টমেটো বিশেষজ্ঞ
(সকাল ৯ টা-বিকাল ৫টা)
কল করুনঃ +8801712106620
ই-মেইলঃ malekbina@gmail.com
দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম ও পদবী
ড. মোঃ আব্দুল মালেক
মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা
উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগ, বিনা, ময়মনসিংহ-২২০২
জাতের নামঃ বিনাটমেটো-১১
জাতের বৈশিষ্টঃজমি ও মাটিঃ চাষের জন্য দো-আশঁ ও বেলে দো-আঁশ মাটি উপযোগী।
জমি তৈরীঃ সাধারণত ৩-৪টি চাষ ও মই দিয়ে জমি তৈরী করতে হবে। শেষ চাষের সময় নির্ধারিত পরিমাণ গোবর সার ও টিএসপি এবং প্রয়োজনীয় মাত্রার এক তৃতীয়াংশ ইউরিয়া এবং অর্ধেক পরিমাণ এমওপি ও ফুরাডান ৫-জি ২ গ্রাম প্রতি বর্গমিটার জমিতে ছিটিয়ে দিয়ে জমি তৈরী করতে হবে।
বপণের সময়ঃ আশ্বিন মাসের শেষ সপ্তাহে হতে কার্তিক মাসে মধ্য সপ্তাহ পর্যন্ত (সেপ্টেম্বর শেষ সপ্তাহ থেকে মধ্য অক্টোবর) বীজতলায় বীজ বপন করতে হবে। কার্তিক মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ হতে শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত (অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ থেকে মধ্য নভেম্বর) একমাস বয়সী চারা লাগানোর উপযুক্ত সময়।তবে নভেম্বর শেষ সপ্তাহ মধ্য ডিসেম্বর পর্যন্ত চারা রোপন করা যায়।
বীজ হার প্রতি হেক্টরে ৩০০০০ টি, প্রতি একরে ১২৫০০ টি এবং প্রতি বিঘার জন্য ৩৮০০ টি চারা প্রয়োজন হয়।
বীজ শোধনঃ বপনের পূর্বে ছত্রানাশক দিয়ে বীজ শোধন করলে অংকুরোগমের হার বৃদ্ধি পায় এবং স্বাস্থ্যবান চারা পাওয়া যায়
সার ও প্রয়োগ পদ্ধতিঃ
ইউরিয়া, টিএসপি,এমপি ও জিপসাম সার (২৪০, ১৬০, ১৬০ ও ১০০ কেজি) তিন কিস্তিতে (জমি তৈরীর সময় সম্পূর্ণ জিপসাম ও টিএসপি এবং অর্ধেক ইউরিয়া ও এমওপি প্রয়োগ করতে হবে। বাকী অর্ধেক ইউরিয়া ও এমওপি চারা লাগানোর ১৫ ও ৩৫ দিন পর প্রয়োগ করতে হবে।
প্রতি হেক্টর জমিতে ৫.০ টন গোবর প্রয়োগ করলে ভাল ফলন পাওয়া যায়।
সেচ ও নিষ্কাশনঃ চারা লাগানোর পর পর ঝরনা দিয়ে সেচ দিতে হবে এবং ১৫-৩৫ দিন পর বাকী অংশ সার প্রয়োগের পর সেচ দিতে হবে।
আগাছা দমন এবং মালচিং: চারা রোপনের পর জমিতে আগাছা হলে নিড়ানী দিয়ে হালকাভাবে আগাছা পরিস্কার করে ফেলতে হবে এবং একই সময় মাটি ঝুরঝুরে করে দিতে হবে।
বালাইব্যবস্থাপনাঃ কোন কোন ক্ষেত্রে কৃমি রোগ, গোড়া পঁচা রোগ ইত্যাদি দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে জমিতে চারা রোপনের পূর্বে ডিডি মিক্চার বা ফুরাডন-৫ জি দ্বারা মাটি শোধন করে নিলে এ সকল রোগের প্রকোপ কমে যায়।
হেক্টর প্রতি ফলনঃ হেক্টর প্রতি ফলন ৮০- ৯৫ টন।
প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন
টমেটো বিশেষজ্ঞ
(সকাল ৯ টা-বিকাল ৫টা)
কল করুনঃ ০১৭১১৯৩১৫০৬
ই-মেইলঃ islamdr.rafiqul@yahoo.com
দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম ও পদবী
ড. মোঃ রফিকুল ইসলাম
প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা
হর্টিকালচার বিভাগ, বিনা, ময়মনসিংহ-২২০২
জাতের নামঃ বিনা টমেটো-১২
জাতের বৈশিষ্টঃজমি ও মাটিঃ চাষের জন্য দো-আঁশ ও বেলে দো-আঁশ মাটি উপযোগি।
জমি তৈরীঃ সাধারণত ৩-৪টি চাষ ও মই দিয়ে জমি তৈরী করতে হবে। শেষ চাষের সময় নির্ধারিত পরিমাণ গোবর সার ও টিএসপি এবং প্রয়োজনীয় মাত্রার এক তৃতীয়াংশ ইউরিয়া এবং অর্ধেক পরিমাণ এমওপি ও ফুরাডান ৫-জি ২ গ্রাম প্রতি বর্গমিটার জমিতে ছিটিয়ে দিয়ে জমি তৈরী করতে হবে।
বপণের সময়ঃ আশ্বিন মাসের শেষ সপ্তাহে হতে কার্তিক মাসে মধ্য সপ্তাহ পর্যন্ত (সেপ্টেম্বর শেষ সপ্তাহ থেকে মধ্য অক্টোবর) বীজতলায় বীজ বপন করতে হবে। কার্তিক মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ হতে শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত (অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ থেকে মধ্য নভেম্বর) একমাস বয়সী চারা লাগানোর উপযুক্ত সময়।তবে নভেম্বর শেষ সপ্তাহ মধ্য ডিসেম্বর পর্যন্ত চারা রোপন করা যায়।
প্রতি হেক্টরে ৩০০০০ টি, প্রতি একরে ১২৫০০ টি এবং প্রতি বিঘার জন্য ৩৮০০ টি চারা প্রয়োজন হয়।
বীজ শোধনঃ বপনের পূর্বে ছত্রাকনাশক দিয়ে বীজ শোধন করলে অংকুরোগমের হার বৃদ্ধি পায় এবং স্বাস্থ্যবান চারা পাওয়া যায়।
সার ও প্রয়োগ পদ্ধতিঃ
ইউরিয়া, টিএসপি,এমপি ও জিপসাম সার (২৪০,১৬০, ১৬০ ও ১০০ কেজি) তিন কিস্তিতে (জমি তৈরীর সময় সম্পূর্ণ জিপসাম ও টিএসপি এবং অর্ধেক ইউরিয়া ও এমওপি প্রয়োগ করতে হবে।
বাকী অর্ধেক ইউরিয়া ও এমওপি চারা লাগানোর ১৫ ও ৩৫ দিন পর প্রয়োগ করতে হবে। প্রতি হেক্টর জমিতে ৫.০ টন গোবর প্রয়োগ করলে ভাল ফলন পাওয়া যায়।
সেচ ও নিষ্কাশনঃ চারা লাগানোর পর পর ঝর্ণা দিয়ে সেচ দিতে হবে এবং ১৫-৩৫ দিন পর বাকী অংশ সার প্রয়োগের পর সেচ দিতে হবে।
আগাছা দমন এবং মালচিং: জমির অবস্থাভেদে প্রয়োজনবোধে ঝরনা দিয়ে গাছে পানি দিতে হবে। চারা রোপনের পর জমিতে আগাছা হলে নিড়ানী দিয়ে হালকাভাবে আগাছা পরিস্কার করে ফেলতে হবে এবং একই সময় মাটি ঝুরঝুরে করে দিতে হবে।
বালাইব্যবস্থাপনাঃ কোন কোন ক্ষেত্রে কৃমি রোগ, গোড়া পঁচা রোগ ইত্যাদি দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে জমিতে চারা রোপনের পূর্বে ডিডি মিক্চার বা ফুরাডন-৫ জি দ্বারা মাটি শোধন করে নিলে এ সকল রোগের প্রকোপ কমে যায়।
হেক্টর প্রতি ফলনঃ হেক্টর প্রতি ফলন ৯৫-১০০ টন।
প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন
টমেটো বিশেষজ্ঞ
(সকাল ৯ টা-বিকাল ৫টা)
কল করুনঃ ০১৭১১৯৩১৫০৬
ই-মেইলঃ islamdr.rafiqul@yahoo.com
দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম ও পদবী
ড. মোঃ রফিকুল ইসলাম
প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা
হর্টিকালচার বিভাগ, বিনা, ময়মনসিংহ-২২০২
জাতের নামঃ বিনাটমেটো-১৩
জাতের বৈশিষ্টঃজমি ও মাটিঃ প্রায় সব ধরনের মাটিতেই বিনাটমেটো-১৩ চাষাবাদ করা যায়। তবে বেলে দো-আঁশ মাটি সবচেয়ে উপযোগী।
জমি তৈরীঃ তিন চারটি চাষ ও মই দিয়ে জমি তৈরী করতে হবে।
বপণের সময়ঃ বিনাটমেটো-১৩ এর জন্য রবি মৌসুমে আশ্বিন মাসের প্রথম হতে শেষ দিন পর্যন্ত (মধ্য সেপ্টেম্বর থেকে মধ্য অক্টোবর) বীজতলায় বীজ বপন করতে হবে। ১লা কার্ত্তিক হতে ৩০শে কার্ত্তিক (মধ্য অক্টোবর থেকে মধ্য নভেম্বর) পর্যন্ত একমাস বয়সী চারা রোপনের উপযুক্ত সময়। তবে অগ্রহায়ণের মাঝামাঝি পর্যন্ত চারা লাগানো চলে। ২৫-৩০ দিন বয়সের চারা জমিতে লাগাতে হয়।
বীজ বপন পদ্ধতিঃ বীজ তলায় এ জাতের বীজ বপনের নিয়ম টমেটোর অন্যান্য জাতের মতই। তবে অনেক ক্ষেত্রে টমেটোর বীজ বপন করার পর পিঁপড়ায় বীজ নিয়ে যেতে পারে। এতে অংকুরোদগম কম হয়। তাই সতর্কতা স্বরুপ বীজ তলায় সেভিন ডাষ্ট বা গুড়া জাতীয় কীটনাশক ছিটিয়ে দিলে ঝুঁকি থাকে না।
রোপন পদ্ধতিঃ জমি চাষ সম্পন্ন হলে ভূমি হতে ১০-১৫ সে.মি. উঁচু বেড তৈরী করতে হবে এবং বেডের চারিপার্শ্বে ড্রেনের ব্যবস্থা রাখতে হবে। এ বেডে ৩-৪ সপ্তাহ বয়সের চারা রোপন করতে হবে। চারা লাগানোর সংগে সংগে চারাতে পানি দিতে হবে। সারি হতে সারি এবং গাছ হতে গাছের দুরত্ব ৫০ সে.মি. দিতে হবে। চারা লাগান ও লালন পদ্ধতি প্রচলিত অন্যান্য জাতের লালন পদ্ধতির অনুরুপ।
সার ও প্রয়োগ পদ্ধতিঃ
শেষ চাষের সময় নির্ধারিত পরিমান গোবর সারে অর্ধেক ও পুরো টিএসপি ছিটিয়ে দিয়ে পুনরায় চাষ ও মই দিয়ে জমি তৈরী করতে হবে। বাকি অর্ধেক গোবর চারা লাগানোর সময় গোড়ার মাটির সংগে মিশিয়ে দিতে হবে। ইউরিয়া ও পটাশ সমান দু’ভাগ করে চারা লাগানোর ১৫ দিন এবং ৩৫ দিন পর প্রয়োগ করতে হবে।
সারের নাম | কেজি/হেক্টর | কেজি/একর |
---|---|---|
ইউরিয়া | ২০০-২৫০ | ৮০-১০০ |
টিএসপি | ১৫০-২০০ | ৬০-৮০ |
এমওপি | ১৭০-২৩০ | ৬৮-৯২ |
জিপসাম | ৫০-৭৫ | ২০-৩০ |
জিংক সালফেট | ২.৫ - ৫.০ | ১-২ |
বোরন | ১.৫-৩.০ | ০.৬- ১.২ |
পঁচা গোবর | ১০০০০ | ৪০০০ |
সেচ ও নিষ্কাশনঃ জমির অবস্থা অনুযায়ী প্রয়োজনবোধে ঝর্ণা দিয়ে গাছে পানি দিতে হবে।
পরিচর্যাঃ চারা রোপনের পরে জমিতে আগাছা হলে নিড়ানী দিয়ে হালকাভাবে আগাছা পরিস্কার করে ফেলতে হবে এবং একই সময় মাটি ঝুরঝুরা করে দিতে হবে।
বালাইব্যবস্থাপনাঃ টমেটোর ফল ছিদ্রকারী পোকার জন্য ৫ শতাংশ জমিতে সবিক্রন-৪২৫ ইসি ২০ মি.লি. ১০ লিটার পানিতে মিশ্রিত করে স্প্রে করতে হবে। কোন কোন ক্ষেত্রে কৃমি রোগ, গোড়া পঁচারোগ ইত্যাদি দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে জমিতে চারা লাগানোর পূর্বে ফুরাডান-৩ জি দ্বারা মাটি শোধন করে নিলে এ সব রোগের প্রকোপ কমে যায়।
হেক্টর প্রতি ফলনঃ গড় ফলন ৮৭ টন/হেক্টর (শীতকালে)।
প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন
টমেটো বিশেষজ্ঞ
(সকাল ৯ টা-বিকাল ৫টা)
কল করুনঃ +8801710879813
ই-মেইলঃ islamtariqul05@yahoo.com
দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম ও পদবী
ড. মো. তারিকুল ইসলাম
প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা
ক্রপ ফিজিলজি বিভাগ, বিনা, ময়মনসিংহ-২২০২